STORIES for CHILDREN by Sister Farida(www.wol-children.net) |
|
Home عربي |
Home -- Bengali -- Perform a PLAY -- 044 (The witch doctor rants 3) This page in: -- Albanian -- Arabic? -- Armenian -- Aymara -- Azeri -- BENGALI -- Bulgarian -- Cebuano -- Chinese -- English -- Farsi? -- French -- Fulfulde -- German -- Greek -- Guarani -- Hebrew -- Hindi -- Indonesian -- Italian -- Japanese -- Kazakh -- Korean -- Kyrgyz -- Macedonian -- Malayalam? -- Platt (Low German) -- Portuguese -- Punjabi -- Quechua -- Romanian -- Russian -- Serbian -- Slovene -- Spanish-AM -- Spanish-ES -- Swedish -- Swiss German? -- Tamil -- Turkish -- Ukrainian -- Urdu -- Uzbek
নাটক -- আপনার বন্ধুদের জন্য সঞ্চালন করুন !!
শিশুদের সঞ্চালন জন্য নাটক
44. ভুতুরে ওঝার চীৎকার-৩রিনা: ‘মা, বৃষ্টি শুরু হয়ে গেছে।’ মাতা: ‘খুবই ভালো হলো রিনা, বৃষ্টি ধুলো-ময়লা ধুয়ে পরিষ্কার করে দেয়।’ রিনা: ‘আমরা ভিক্টরকে দেখতে পাই নি। সে কি মারা গেছে?’ মাতা: ‘আমি তেমন কিছু বিশ্বাস করি না।’ রিনা: ‘পিতা যে বললেন, সারাক্ষণ মসিহের কথা বলার জন্য মন্দআত্মা তাকে মেরে ফেলবে।’ মাতা: ‘আমি বিশ্বাস করি খোদা শক্তিধর। ও আমার পা।’ রিনার মা পিছলে পড়েছিল, তাই ব্যথা পেয়েছে। এখন কি করে সে বাড়ি ফিরে যাবে? বৃষ্টির মধ্যে তারা প্রচারকের বাড়ি গিয়ে হাজির হয়ে দরজায় করাঘাত করলো। কে দরজা খুলে দিলো? স্বয়ং ভিক্টর, সে অদ্যাবধি জীবিত। ভিক্টর: ‘স্বাগতম, ভিতরে আসুন। চুল্লির পাশে বসে উষ্ণ হউন।’ তখন মায়ের পায়ের ব্যাথার প্রতি যত্ন নেয়া সম্ভব হলো। রিনা হাফ ছেড়ে বাঁচলো। রিনা: ‘তুমি মারাই যাচ্ছিলে। আমার পিতা তোমাকে অভিশাপ দিয়েছে যাতে তুমি মারা যাও। আমি ভয় পেয়েছি! এখানে আমাদের থাকা উচিত হবে না।’ ভিক্টর: ‘তোমাদের ভয় পাবার কোনো কারণ নেই। কোনো অভিশাপ আমাকে ছুঁতে পারবে না, পারবে না আমার ক্ষতি করতে, কেননা প্রভু আমাকে সুরক্ষা করবেন।’ মাতা: ‘ভিক্টর, বাজারে আপনাকে প্রচার করতে শুনেছি আপনার কথায় আমি বিশ্বাস করি, আর বিশ্বাস স্থাপনের পরে চিত্তে শান্তি লাভ করে চলছি।’ তার মাতার আলাপ আলোচনা সুন্দর মতোই চলছিল। কিন্তু রিনা তখনও তার পিতার ভয়ে ছিল ভীত। যদি এসকল কাহিনী সে শুনে ফেলে... তখন বাড়ি ফিরে গেলে তাদের জেরা করা হবে। আবহাওয়াও উত্তোরোত্তর দুর্যোগপূর্ণ হয়ে চলছে। বৃষ্টি ও ঝরঝঞ্জা লাগাতার বৃদ্ধি পেলো। নদী তার দুকুল ভাসিয়ে চললো। পথ-ঘাট ধুয়ে গেল, আর এমন দিন হলো যে কেউ আর বাহিরে যেতে পারলো না। (করাঘাতের শব্দ) রিনা: ‘কে এসেছে?’ (দরজা খোলার শব্দ) অরিস্টিল: ‘ভিক্টর, তুমি কেন এখানে এসেছো?’ ভিক্টর: ‘ভূমি ধ্বস হয়েছে। খারাপ আবহাওয়ার কারণে পাথরের টুকরোগুলো ভেঙ্গে পড়েছে। তাড়াতাড়ি বাড়ি ছেড়ে দাও নতুবা মাটির তলে চাপা পড়বে।’ অরিস্টিল: ‘ফালতু কথা। আমরা এখানেই থাকবো। আত্মা আমাদের সুরক্ষা করবে।’ ভিক্টর: ‘তারা তোমাকে সাহায্য করতে পারে না। কেবলমাত্র জীবন্ত খোদা সাহায্য করতে পারেন যদি কেউ তাকে বিশ্বাস করে।’ অরিস্টিল: ‘ওকথা শুনতে আমি রাজি নাই। চলে যাও আমার বাড়ি থেকে, চলে যাও।’ ভিক্টর: ‘মিসেস অরিস্টিল, ভয় পাবেন না। খোদা আপনার সাথে আছেন।’ ভিক্টরের বাহির হবার সাথে সাথে অরিস্টিল ক্রুদ্ধ হয়ে বড় দাও হাতে নিয়ে ঘর ছাড়লো। রিনা: ‘থামো, বাবা, এমন করতে যেয়ো না।’ পরবর্তী নাটক চলবে। লোকবল: ভাষ্যকার, মাতা, রিনা, ভিক্টর, অরিস্টিল © Copyright: CEF Germany |