STORIES for CHILDREN by Sister Farida(www.wol-children.net) |
|
Home عربي |
Home -- Bengali -- Perform a PLAY -- 045 (The catastrophe 4) This page in: -- Albanian -- Arabic? -- Armenian -- Aymara -- Azeri -- BENGALI -- Bulgarian -- Cebuano -- Chinese -- English -- Farsi -- French -- Fulfulde -- German -- Greek -- Guarani -- Hebrew -- Hindi -- Indonesian -- Italian -- Japanese -- Kazakh -- Korean -- Kyrgyz -- Macedonian -- Malayalam? -- Platt (Low German) -- Portuguese -- Punjabi -- Quechua -- Romanian -- Russian -- Serbian -- Slovene -- Spanish-AM -- Spanish-ES -- Swedish -- Swiss German? -- Tamil -- Turkish -- Ukrainian -- Urdu -- Uzbek
নাটক -- আপনার বন্ধুদের জন্য সঞ্চালন করুন !!
শিশুদের সঞ্চালন জন্য নাটক
45. দুর্ভোগ-৪হাইতির উপর দিয়ে ঝড়ের তান্ডব বয়ে গেল। এই গরীব দেশে ঝড়ঝঞ্ঝা ফসলের হানি করে। মন্দআত্মার ডাক্তার অরিস্টিলের মনে হচ্ছিল অন্ধকার অতি বর্ষনের সময় সে যেন পাহাড়ে চড়েছিল। অন্ধকারের মধ্যে বিদ্যুৎ চমক দিয়ে যাচ্ছিল। ভিক্টরের কথা তার মনে পড়লো। অরিস্টিল: ‘আমি তাকে হত্যা করে ফেলবো। সমস্ত গোলমালের জন্য সেই দায়ী, কেননা সে শুধু মসিহের কথাই বলে বেড়ায়। এই ঝড়ের সাথে আত্মা আমাদের কাছে ফিরে আসছে। আমি তাকে হত্যা করবো আর সকলে বুঝতে পারবে, সে পাথরের উপর থেকে পড়ে গিয়ে মারা গেছে।’ হৃদয়ে হত্যা করার মনোভাব নিয়ে অতি কষ্টে সে পাহাড়ের উপর চলতে শুরু করলো। হঠাৎ সে নিজেই একটা খাদের মধ্যে পড়ে গেল আর তার পা মোচড়াইয়া গেল। সে আর এগোতেই পারলো না। অরিস্টিল: ‘আমাকে বাঁচান, বাঁচান!’ মেঘের গর্জন সত্ত্বেও ভিক্টর অরিস্টিলের আর্তনাদ শুনতে পেলেন। তিনি জানতেন না কেন যে প্রেতাত্মার ডাক্তার তাকে অনুসরণ করে ফিরছে। অরিস্টিল: ‘আমাকে বাঁচান। আমি বড় মেয়েকে দেখার জন্য এসেছি, সে এই পাহাড়ে থাকে।’ আসলে অরিস্টিল একটা বড় মিথ্যাবাদী। যাহোক, ভিক্টর তাকে সাহায্য করলেন। সাবধানে তিনি তাকে একটা কুড়ে ঘরে নিয়ে গেলেন বৃষ্টির হাত থেকে বাঁচার জন্য। অস্পষ্ট একটা শব্দ তাদের দৃষ্টি আকর্ষণ করলো। শব্দটা মেঘের গর্জন ছিল না। শব্দটি না থেমে ক্রমান্বয়ে বৃদ্ধি পেতে থাকলো। পর্বত নড়ে ওঠলো। বিশাল ভূমিধ্বসে পাথর গড়িয়ে উপত্যকায় পতিত হলো আর পুরো গ্রামটা ডেকে ফেললো। অরিস্টিল তা দেখে আশ্চর্য হয়ে গেল। অরিস্টিল: ‘আমার স্ত্রী, আমার মেয়ে রিনা! তাদের সাহায্য করতে হবে।’ ভিক্টর: ‘অরিস্টিল, তুমি আমার কথা শুনছো না কেন? আমি তোমাকে সাবধান করে দিয়েছিলাম ভূমিধ্বসের বিষয়ে। তোমর মেয়ে ও স্ত্রী যদি মারা যায় তবে তার জন্য দোষি হবে তুমি।’ অতি কষ্টে ভিক্টরের সাহায্য নিয়ে নিজের অচল দেহটাকে টেনে নিয়ে তার (স্ত্রী ও মেয়ে) যেস্থানে থাকতো সেখানে পৌছালো। মাটির তলায় কাদার মধ্যে খুড়তে শুরু করলো। তারপর সে থেমে গেল। অরিস্টিল: ‘আমার স্ত্রী মারা গেছে। ওখানে দেখ, কিছু একটা নড়াচড়া করতেছে। রিনা!’ সে তার কন্যা রিনাকে কাদার মধ্য দিয়ে তুলে নিল! অরিস্টিল: ‘রিনা, আমার রিনা!’ ভিক্টর: ‘প্রভু মসিহ, আমাদের সাহায্য করো। খাদ্য পানেয় ও ঔষুধপথ্য নিয়ে প্রচারকের দল আমাদের কাছে পাঠিয়ে দাও।’ মসিহ ভিক্টরের মুনাজাতের জবাব দিলেন। অল্প সময়ের তথায় মধ্যে সাহায্য পৌছে গেল, আর রিনাকে হেলিকপ্টারে মিশন হাসপাতালে পাঠানো হলো। তারপর তার কি হয়েছে জানতে পারবে যদি পরবর্তী নাটকটি শুনতে পারো। লোকবল: ভাষ্যকার, অরিস্টিল, ভিক্টর © Copyright: CEF Germany |