Home
Links
Contact
About us
Impressum
Site Map


YouTube Links
App Download


WATERS OF LIFE
WoL AUDIO


عربي
Aymara
Azərbaycanca
Bahasa Indones.
বাংলা
Български
Cebuano
Deutsch
Ελληνικά
English
Español-AM
Español-ES
فارسی
Français
Fulfulde
Gjuha shqipe
Guarani
հայերեն
한국어
עברית
हिन्दी
Italiano
Қазақша
Кыргызча
Македонски
മലയാളം
日本語
O‘zbek
Plattdüütsch
Português
پن٘جابی
Quechua
Română
Русский
Schwyzerdütsch
Srpski/Српски
Slovenščina
Svenska
தமிழ்
Türkçe
Українська
اردو
中文

Home -- Bengali -- Perform a PLAY -- 122 (Peter’s life in danger)

Previous Piece -- Next Piece

নাটক -- আপনার বন্ধুদের জন্য সঞ্চালন করুন !!
শিশুদের সঞ্চালন জন্য না

122. পিতরের জীবন বিপন্ন


অনেক সময় ধরে আলো চলে গেছে, কিন্তু মরিয়মের ঘরে তখনও একটি প্রদীপ জ্বলতে ছিলো। তার ঘরে মেহমান ছিল। লোকটি দুঃখিত ছিল; পিতর তখনও জেলখানায় বন্দি। তিনি মসিহের বিষয় বলে চলছিলেন, আর রাজা হেরোদের মন, তা ছিল মারাত্মক অপরাধের চিন্তা। এটাই কি পিতরের জীবিত থাকার অন্তিম রাত? তাঁর বন্ধুরা আশাহত হলেন না, কেননা খোদা কুদরতের কাজ জানেন। দিবা-রাত্র তারা প্রার্থনা করে চললো।

মহিলাঃ ‘প্রভু, মসিহ পিতরকে যেন হত্যা করতে না পারে।’

পুরুষঃ ‘তুমি কুদরতের কাজ করে থাকো, আমরা তোমার উপর আস্থাবান।’

আর পিতরের অবস্থান? তুমি কি জেলখানা পানে একনজর চোখ বুলাবে? বাইবেল হলো জানালার মতো যার মধ্যদিয়ে আমরা দেখতে পাই জীবন বৎসর বিশ্বাস নিয়ে কিভাবে কাটিয়েছেন ভক্তবৃন্দগণ সুদীর্ঘ।

বালকঃ ‘পিতর ঘুমিয়ে পড়েছেন। কি করে সে সলিবে হত্যা করার পূর্বের রাতে ঘুমাতে পারে?’

বালিকাঃ ‘তাকে দুই পাহারাদারের সাথে সিকলে বেধে রাখা হয়েছে।’

বালকঃ ‘আর দুইজন দরজার কাছে দাড়িয়ে পাহারা দিচ্ছে।’

পিতরের জীবন ছিল বিপন্ন, তাই তার বন্ধুগণ তার জন্য অনবরত প্রার্থনা করে চলছেন। কিন্তু তারা কল্পনাও করতে পারে নি ঐ রাতে জেলখানার মধ্যে কি ঘটতে যাচ্ছে।

হঠাৎ করে সবকিছু উজ্জ্বল আলোয় ভরে গেল। একজন ফেরেশতা সহসাই পিতরের পাশে এসে দাড়ালেন।

ফেরেশতাঃ ‘পিতর, উঠে দাঁড়াও। তোমার জুতা লও, তোমার পোশাক লও ও আমাকে অনুসরণ করো।’

পিতর ফেরেশতার পিছনে চলতে শুরু করলেন যেমন স্বপ্নযাগে মানুষ ভ্রমন করে থাকে। কোনো শৃঙ্খল তাকে আর বেঁধে রাখতে পারলো না। কোনা পাহারাদার তাকে আর দেখতে পারলো না। অদৃশ্য হাতের পরশে বিশাল ভারী লোহার কবাট খুলে গেল। তারপর ফেরেশতা অদৃশ্য হয়ে গেলেন। খোদা পারঙ্গম কুদরতের কাজ করতে!

পিতরঃ ‘আমি মুক্ত! হেরোদের কব্জা থেকে খোদা আমাকে মুক্ত করেছেন। পিতর মরিয়মের বাড়িতে দৌড়ে গেলেন।

(দরজার করাঘাতের শব্দ)

রোডাঃ ‘কে ওখানে?’

পিতরঃ ‘আমি পিতর।’

পিতরের কণ্ঠস্বর শুনতে পেয়ে রোডা এতটাই অভিভুত হলো যে শেষ পর্যন্ত দরজা খুলতেই ভুলে গেল। সে দৌড়ে অন্যান্নদের কাছে গেল।

রোডাঃ ‘পিতর দরজায় দাঁড়িয়ে আছে!’

পুরুষঃ ‘তুমি পাগল হয়েছো। সম্পূর্ণ অসম্ভব।’

রোডাঃ ‘সত্যিই বলছি! আমি তাঁর কণ্ঠস্বর চিনি।’ (দরজায় করাঘাতের শব্দ)

পিতরঃ ‘দরজা খুলুন!’

পুরুষঃ ‘সত্যিই সে। খোদা কুদরতের কাজ করেছেন।’

(দরজা খোলার শব্দ)

মহিলাঃ ‘পিতর, তুমি কেমন করে জেলের বাইরে আসতে পারলে?’

পিতর তাঁর বন্ধুদের কাছে সবকিছু খুলে বললেন।

খোদা কুদরতের কাজ করতে পারেন এবং তা এমনভাবে করে থাকেন যাতে সকলে আশ্চর্য হয়ে যায়।

অদ্যাবধি তিনি তেমন ছোট বড় কুদরতের কাজ করে চলছেন। তাঁর উপর আস্থা রাখুন।


লোকবলঃ ভাষ্যকার, মহিলা, পুরুষ, বালক, বালিকা, ফেরেশতা, পিতর, রোডা

© Copyright: CEF Germany

www.WoL-Children.net

Page last modified on November 12, 2019, at 07:16 AM | powered by PmWiki (pmwiki-2.3.3)