STORIES for CHILDREN by Sister Farida(www.wol-children.net) |
|
Home عربي |
Home -- Bengali -- Perform a PLAY -- 126 (So close – and yet so far) This page in: -- Albanian -- Arabic? -- Armenian -- Aymara -- Azeri -- BENGALI -- Bulgarian -- Cebuano -- Chinese -- English -- Farsi? -- French -- Fulfulde -- German -- Greek -- Guarani -- Hebrew -- Hindi -- Indonesian -- Italian -- Japanese -- Kazakh -- Korean -- Kyrgyz -- Macedonian -- Malayalam? -- Platt (Low German) -- Portuguese -- Punjabi -- Quechua -- Romanian -- Russian -- Serbian -- Slovene -- Spanish-AM -- Spanish-ES -- Swedish? -- Swiss German? -- Tamil -- Turkish -- Ukrainian -- Urdu -- Uzbek
নাটক -- আপনার বন্ধুদের জন্য সঞ্চালন করুন !!
শিশুদের সঞ্চালন জন্য নাটক
126. অতি নিকটে তবু বহুদূরেপুরুষঃ ‘যদি আমার থাকতো, এটা যাচাই হোক ‘এটা’ একটা কিছু। আমি কিছু একটা হারিয়েছিল। এ বিশ্বে আমি তা কি করে পেতে পারি?’ ধনি যুব শাসকের জীবনে একটা কিছু অপ্রাপ্তি ছিল। যদিও কেউ তা বুঝতে পারে নি, সে সফলকাম ছিল, সুদর্শন ও অত্যন্ত ধনি ব্যক্তি ছিল। কিন্তু একটা কিছু তার অপ্রাপ্তি ছিল। সে নিজে তা জানতো। তেমন কিছু তোমাদের জীবনেও কি অপ্রাপ্তি রয়েছে? তার কোনো শান্তি ছিল না। কি করে তা লাভ করতে পারবে? এর উত্তর ঈসা মসিহের কাছে রয়েছে জানা। পুরুষঃ ‘সদ গুরু, অনন্ত জীবন পাবার জন্য আমাকে কি করতে হবে?’ এটাই ছিল তার জীবনে অপ্রাপ্তি। অনন্ত জীবন শুরু হয় ঈসা মসিহের উপর বিশ্বাস স্থাপন করার সাথে সাথে, আর তা চলতে থাকবে আমাদের মৃত্যুর পরেও বেহেশত পর্যন্ত। তিনি এই অনন্ত জীবন লাভের প্রত্যাশি ছিলেন। মসিহঃ ‘যদি তুমি অনন্ত জীবন পেতে চাও তবে দশ আজ্ঞা পালন করো; চুরি করো না, জেনা করো না, মিথ্যা কথা বলো না, খুন করো না, তোমার পিতা-মাতাকে সম্মান করো।’ পুরুষঃ ‘এ আজ্ঞাগুলো আমার সারা জীবন ধরে পালন করে আসছি।’ একই উত্তর কি তুমি দিতে পারবে? মসিহঃ ‘তা হলে তোমার যত সম্পত্তি রয়েছে তার সবটা বিক্রি করে গরিবদের মধ্যে বিলিয়ে দাও। তারপর আমাকে অনুসরণ করো।’ এ কথা শোনার সাথে সাথে সে আশ্চর্য হয়ে গেল। কেননা সে ছিল অত্যন্ত ধনি ব্যক্তি। মনে কষ্ট নিয়ে সে চলে গেল। তার কাছে অনন্ত জীবন ও মসিরেহ গুরুত্বের চেয়ে অর্থের গুরুত্ব ছিল অনেক বেশি। বালিকাঃ ‘কোনো ব্যক্তি ধনি হয়েও মসিহের অনুসারি হতে পারে কি?’ অবশ্যই! প্রশ্ন হলো কোনটি প্রাধান্য পাবে? চলো আমরা একটা পরীক্ষা করে দেখি। বালিকাঃ ‘মোম বাতি কি জন্য তৈরি হয়েছে?’ মোমবাতি মসিহের সাথে তুলনা করে দেখি, মসিহ হলেন দুনিয়ার নূর। বালকঃ ‘আমি কি এটাকে জ্বালাতে পারি?’ (ম্যাচকাঠি জ্বালাবার শব্দ) বালিকাঃ ‘এটা সুন্দরভাবে জ্বলছে।’ যদি আমি একশত টাকার একটা নোট দিয়ে মোমটাকে আড়াল করে রাখি তবে তার ফল কি দাঁড়াবে? বালিকাঃ ‘টাকাটা আলো পৌছাতে বাধাগ্রস্থ করবে।’ বালকঃ ‘আমি বুঝতে পেরেছি। তার কাছে অর্থের মূল্য ছিল সর্বাগ্রে, আর মসিহ তার কাছে দ্বিতীয় পর্যায়ে অবস্থানরত।’ বালিকাঃ ‘অর্থই তাকে মসিহের কাছ থেকে দূর করে রেখেছিল।’ অন্যভাবেও ঘটনাটি সমাপ্ত হতে পারতো। এবার আমি মোমটির পিছনে টাকাটাকে তুলে ধরি। বালকঃ ‘এবার মসিহ সামনে এসে গেছেন তাই টাকাটা উজ্জ্বল হয়েছে।’ তুমি কি বুঝতে পেরছো, প্রাধিকারের গুরুত্ব কতটা অধিক? ধনি যুবকের জীবনে অর্থটা ছিল প্রথম প্রাধান্যের বিষয়। আর এ কারণে যতটাা আমরা জানতে পেরেছি, সে অনন্ত জীবন ও বেহেশত হারিয়ে ফেলেছে। তার গল্পটিা এভাবে শেষ হওয়াটা বড়ই দুঃখজনক। আমি মনে করি তোমার জীবন মসিহের সাথে সুখেই কাটুক। নিজে নিজে চিন্তা করে দেখো, তোমার জীবনে এমন কোনো বিষয় আছে কিনা যা মসিহের গুরুত্বের চেয়ে অধিক গুরুত্ব দাবি করে। লোকবলঃ ভাষ্যকার, পুরুষ, মসিহ, বালিকা, বালক © Copyright: CEF Germany |