Home
Links
Contact
About us
Impressum
Site Map


YouTube Links
App Download


WATERS OF LIFE
WoL AUDIO


عربي
Aymara
Azərbaycanca
Bahasa Indones.
বাংলা
Български
Cebuano
Deutsch
Ελληνικά
English
Español-AM
Español-ES
فارسی
Français
Fulfulde
Gjuha shqipe
Guarani
հայերեն
한국어
עברית
हिन्दी
Italiano
Қазақша
Кыргызча
Македонски
മലയാളം
日本語
O‘zbek
Plattdüütsch
Português
پن٘جابی
Quechua
Română
Русский
Schwyzerdütsch
Srpski/Српски
Slovenščina
Svenska
தமிழ்
Türkçe
Українська
اردو
中文

Home -- Bengali -- Perform a PLAY -- 128 (No more thirst)

Previous Piece -- Next Piece

নাটক -- আপনার বন্ধুদের জন্য সঞ্চালন করুন !!
শিশুদের সঞ্চালন জন্য না

128. তৃষ্ণার অবসান


শহরের লোকজন নিয়মিত তাকে এড়িয়ে চলে।

সমরিয় মহিলাঃ ‘তারা সকলে আমাকে লক্ষ্য করেই কথা বলে। মনে হয় তাদের জীবনের সবকিছু নিখুঁত রয়েছে। বেশ ভালো কথা, তবে আমি মনে করি আমি কারো সাথে দেখা করবো না, যখন কুয়োর কাছে জল তুলতে যাবো।’

(পাথরের পথের উপর হাটার শব্দ)

দুপুর ১২ ঘটিকার সময় মহিলা তার পানির কলস নিয়ে শহর থেকে বেরোলো। দিবসের এই সময় সূর্য যখন প্রখর তাপ ছড়াচ্ছে, তখন পথে খুব একটা লোকের সাথে তার দেখা হয় না। সাধারণত শিখর শহরের লোকজন জল তোলবার জন্য কুপের কাছে, হয় সকাল বেলা অথবা বিকেল বেলা, উপস্থিত হয়।

শমরিয় মহিলাঃ ‘হে প্রিয়তম: কুয়োর পাশে কে বসে আছে?’

মসিহঃ ‘আমাকে পান করার জন্য কিছু দিন।’

শমরিয়া মহিলাঃ ‘কেন আপনি আমার সাথে কথা বলছেন? আপনি ইহুদি আর আমি শমরিয় মহিলা।’

আগন্তুক কি জানতো না যে ইহুদিরা সমরিয়দের ঘৃণা করে তার কারণ তারা পৌত্তলিক ও বিদেশিদের সাথে বিবাহ বন্ধনে আবদ্ধ হয়? তিনি তা জানেন যদিও, কিন্তু তিনি সমাজচ্যুত কাউকে প্রত্যাখ্যান করেন না। মসিহ ভিন্ন চরিত্রের ব্যক্তি।

মসিহঃ ‘তুমি যদি জানতে কে আমি তবে তুমি আমার কাছে চাইতে আর আমি তোমাকে অনন্ত জীবনের জল দিতাম।’

সমরিয় মহিলাঃ ‘কুপটি অনেক গভীর আপনি কিভাবে পানি তুলবেন?’

মসিহঃ ‘যে কেউ এই জল পান করে সে পুনরায় তৃষ্ণার্ত হয়। কিন্তু আমি যে জল তোমাকে দেব তাতে তোমার তৃষ্ণা চিরতরে বন্ধ হয়ে যাবে।’

আমাদের চিত্তের আকাঙ্খা তৃষ্ণা লাগার মতো। একবার তা পূর্ণতা পায়, তারপর আবার আকাঙ্খা ফুষে ওঠে।

এভাবে একের পর এক চলতেই থাকে। চিত্ত কখনোই তৃপ্ত হয় না। তৃষ্ণা কখনোই মিটে যায় না। কোনো বড় অভিজ্ঞতা নয়, কোনো খেলার পুরষ্কার নয়, কোনো ভালো বন্ধু নয়, অথবা কোনো কিছুই চিত্তের তৃষ্ণা নিবারণ করতে পারে না। এই তৃষ্ণা তিনিই পূর্ণতা দিতে পারেন যিনি কুপের পাশে আছেন বসা। মহিলাটি এ বিষয় অনুধাবন করতে পেরেছে।

সমরিয় মহিলাঃ ‘আমাকে সেই জল দান করুন, ফলে আমাকে কুপের কাছে আর আসতে হবেন।’

মসিহঃ ‘যাও, তোমার স্বামীকে নিয়ে আসো।’

সমরিয় মহিলাঃ ‘আমি অবিবাহিত।’

মসিহঃ ‘আমি জানি। তোমার পাঁচজন স্বামী বিগত হয়েছে। আর এখন যে পুরুষটির সাথে ঘর করছো সে তোমার স্বামী নয়।’

মসিহ তার বিষয়ে সবকিছু জানতেন। তথাপিও তিনি তাকে প্রত্যাখ্যান করলেন না।

সমরিয় মহিলাঃ ‘খোদা আপনাকে প্রেরণ করেছেন। আমি জানি নাজাতদাতা আসবেন।’

মসিহঃ ‘আমি তিনি।’

মসিহ তার পাপ ক্ষমা করলেন আর তাকে পরিতৃপ্তির নতুন জীবন দান করলেন। আনন্দে উচ্চসিত, মহিলাটি পানির কলস রেখে শহরে ছুটে গেলেন। তিনি সকলকে আহ্বান জানালেন যেন তারা এসে মসিহকে প্রত্যক্ষ করেন। সে সকলকে আহ্বান জানালো তারা যেন মসিহের কাছে চলে আসে।

আমিও তোমাদের দাওয়াত দেই। মসিহের কাছে আস। তখন তোমরাও বলতে পারবে যা কিছু সাইখরের লোকজন বলেছিল।

শিশুঃ ‘এবার আমি মসিহে বিশ্বাস করি। তুমি যে বলেছো সে জন্য নয়, বরং আমি নিজে তার কাছে আসতে পেরেছি সে জন্য। তিনিই সুনিশ্চিত গোটা বিশ্বের নাজাতদাতা।’


লোকবলঃ ভাষ্যকার, সমরিয় মহিলা, মসিহ, শিশু

© Copyright: CEF Germany

www.WoL-Children.net

Page last modified on November 12, 2019, at 07:47 AM | powered by PmWiki (pmwiki-2.3.3)